কলকাতার এক ইংরেজি কাগজের জন্য ৯০ এর প্রথমে বিখ্যাত পরিচালক মহেশ ভাটের ইন্টারভিউ নিচ্ছিলাম। মহেশ ভাট বলেছিলেন নেগেটিভ পাবলিসিটি ই ওয়েলকাম। আমাকে অবাক হতে দেখে বলেছিলেন, ফিল্মি দুনিয়ার সবচেয়ে বড় সত্যি লাইম লাইটে থাকা।। এতদিন পর লিখতে গিয়ে মহেশের কোট টি মনে এল।
কলকাতা নাইট রাইডার্স ঘরের মাঠে স্পিনিং ট্র্যাক চেয়েছিল। নাকের বদলে নরুণের মত পেল পাটা পিচ। ব্যাটিং পিচে লখনউ আর কেকেআর ৪০ ওভারে তুলেছে ৪৭৪ রান আর উইকেট পড়েছে ১০ টি।
কেউ কেউ বিতর্কে জড়িয়ে প্রচারের আলো নিজের দিকে টানতে চায়। ইডেনের কিউরেটোর সুজন মুখার্জি সেই প্রজাতির মানুষ। কেকেআর নিশ্চিন্ত হয়ে টস জিতে ফিল্ডিং নিয়েছিল। ভেবে ছিল নারিন আর বরুণ বল হাতে তুলে নেবে উইকেট, অল্প রানে বেঁধে রাখবে লখনউ দলকে। আর নারিন ডিকক ঝড়ে শেষ হবে খেলা।
কিন্তু কথায় আছে ক্রিকেট ইজ এ গেম অফ আনসার্টনিটি। শুধু লাইম লাইটে থাকতে চাওয়া সুজন বাবু নয়, এ ম্যাচটি হারার কারণ ব্যাটিং অর্ডার। রিঙ্কু রাসলের আগে রামনদিপ কি ভাবে ব্যাট করতে এসেছে, এ অঙ্ক মেলানো মুশকিল।
ভালো হল ম্যাচটি ড্র হতে পারত, একদম ফটো ফিনিশ ম্যাচ হয়েছে। মেন্টর শাহরুখ নিজে নিজে না আসতে পারলেও দলকে চাঙ্গা করতে মেসেজ করে জানিয়েছেন অতীত ভুলে সামনে
তাকাতে। আমরাও চেয়ে আছি আগামির দিকে।
Posted inখেলা
কেকেআরের কাঠগড়ায় কিউরেটার সুজন মুখার্জি
